চট্টগ্রাম বন্দরের এক হাজার কন্টেইনারের হদিস নেই!
চট্টগ্রাম বন্দরে আমদানি পণ্যবাহী ২০ থেকে ২৫টি কন্টেইনারের হদিস মিলছে না। গেলো ১৭ মাসে ৫ হাজার ৫শ ৮৪টি চালানের শুল্ক জমা না হওয়ার কারণ খতিয়ে দেখতে গিয়ে, কাস্টমস কর্তৃপক্ষের অনুসন্ধানে বেরিয়ে এসেছে এমন তথ্য।
তবে হদিস না মেলা কন্টেইনারের সংখ্যা এক হাজার ছাড়িয়ে যাওয়ার আশঙ্কা করছে কাস্টমস কর্তৃপক্ষ। কমিশনারের আশংকা, এতে কোটি কোটি টাকার রাজস্ব ফাঁকি ছাড়াও অবৈধ কিংবা নিষিদ্ধ পণ্য খালাসের ঘটনা ঘটে থাকতে পারে। তবে বন্দর কর্তৃপক্ষ বলছে, তালিকা পেলে তারা খতিয়ে দেখবেন বিষয়টি।
প্রতিদিন চট্টগ্রাম বন্দর নামছে আমদানি পণ্যবাহী কয়েক হাজার কন্টেইনার। এসব কন্টেইনারের বিপরীতে, বন্দরে জাহাজ ভেড়ার ২৪ ঘন্টা থেকে কয়েকদিনের মধ্যে কাস্টমসে দাখিল করতে হয় বিল অব লেডিং বা চালানপত্র।
তবে এক্ষেত্রে বড় ধরনের অসঙ্গতি ধরা পড়েছে কাস্টমস কর্তৃপক্ষের অনুসন্ধানে। ২০১৬ সালের পয়লা জুলাই থেকে গেল বছরের ৩০ নভেম্বর পর্যন্ত, ৫ হাজার ৫শ ৮৪টি চালান সনাক্ত হয়েছে, যেগুলোর কেবল আইজিএম দাখিল হয়েছে। আর বিল অব লেডিং জমা না হওয়ায় শুল্কায়ন সম্ভব হয়নি। ফলে রাজস্ব পায়নি সরকার।
কাস্টম কমিশনার জানিয়েছেন, অটোমেশন সিস্টেমে তথ্য উপাত্ত বিশ্লেষণ করে ইতোমধ্যে ২০ থেকে ২৫টি কন্টেইনারের অস্তিত্ব পাওয়া যায়নি। তার আশংকা, হদিস না মেলা কন্টেইনারের সংখ্যা হতে পারে আনুমানিক ১ হাজার।
বন্দরের রয়েছে নিরাপত্তা বেষ্টনি। যেখান থেকে ব্যাপক যাচাই-বাছাই করে পণ্য খালাস দেয়া হয়। যদিও এর মধ্যেই ইতোপূর্বে কন্টেইনার খোয়া যাওয়ার ঘটনা ঘটেছে বেশ কয়েকটি। তাই বিপুল সংখ্যক কন্টেইনারের হদিস না পাওয়া নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন বন্দর বিশেষজ্ঞরা।
তবে বন্দর কর্তৃপক্ষ বলছে, তালিকা পেলে বিষয়টি খতিয়ে দেখবেন তারা। শিগগিরই সব চালান পরীক্ষা করে প্রকৃত তথ্য উদঘাটনের তাগিদ দিয়েছেন সংশ্লিষ্টরা। -সুত্র চ্যানেল-২৪
লোপাট!
দাদু, সকাল শুনলাম ২০-২৫ আর এখন আপনার নিউজে দেখলাম ১০০০….!
সকালের নিউজ আর এ নিউজ এক। দাদু, আপনি শুধু হেড লাইন পড়ে মন্তব্য করেছেন। পুরা নিউজটা পড়লে আপনার প্রশ্নের উত্তর পেয়ে যাবেন।
তাহলে পরের নিউজে বাড়বে…?
ভাই আগে দেখতাম শিং চুরি আর এখন দেকতাচি পুকুর চুরি ও সাগর চুরি
এইটা আর কোন দিনও মিলবেনা!জারা খাওয়ার কাইছে টপ টু বটম!
মন্তব্য লিখুনঃভাল লাগল শুনে